মেঘের নামটা অসহিষ্ণুতা
লিখছে যেথায় সেথায়,
কখনও তা মনের পাতায়
বা নৈসর্গিক খাতায়।
কোনো পাতা নেই খালি আর
লেখার নেইকো বাকি,
পড়তে পড়তে হচ্ছে সৃষ্টি
নানান ঠোকাঠুকি।
তারই ফলে বৃষ্টি রোদ আর
ঝড়ের বেশি দাপট,
মনটা ছেড়ে সহিষ্ণুতা
দিচ্ছে জলদি চম্পট।
তাইতো আঘাত-প্রত্যাঘাতের
হচ্ছে চিত্র আঁকা,
ভালোবাসা স্নেহের ঝুলি
রয়ে গেল ফাঁকা।
ভালোবাসা স্নেহ কাঁদছে
কাঁদছে সহিষ্ণুতা,
সময়টাকে দিচ্ছে পিষে
অসহিষ্ণু জাঁতা।