টোকা শুনলাম
দরজাটা খুললাম
দেখি হাজার প্রশ্নচিহ্ন দাঁড়িয়ে।
যতক্ষণ না ওই চিহ্নগুলোকে আকাশে ওড়াতে পারব ততক্ষণ চিন্তার শরীরে অস্থিরতার কামড়–
সেই কামড়ের গভীরতা বৃদ্ধি পেলে দুশ্চিন্তা বংশবিস্তার করে।
তড়িঘড়ি ব্যবস্থা না নিলে অগোছালো থেকে যাবে সব আসবাব
পাব না খুঁজে কাজের আগ্রহ
কোথায় যে রাখা একাগ্রতা
পাব না খুঁজে আত্মবিশ্বাস,
নিজেকে পাব না খুঁজে আঁধার মেলায়।
মুহূর্তের ক্ষীর কে খেয়ে নেবে বুঝবই না
পড়ে থাকবে কি ছিবড়ে জীবন?
দুশ্চিন্তা-রাক্ষসটাকে মারতে হবে।
অনেক সোনা অনেক অর্থ ছুঁয়েছি শুঁকেছি অনেক যশের দেহ বেঁধেছি আশ্লেষে, সুখের সৌরভ পাইনি মোটেই…
বাছবিচার না করে শুধু খারাপ কাজে দিয়েছি হাত, আপন লাভে দোষ দেখিনি অপরাধেও জীবনপাত। অনেক…
দোষ আমাদের, দুর্গের দরজা অরক্ষিত রেখেছি অনেকদিন। সাদা বেশে সাধু সেজে চতুর চোরেরা ফতুর করেছে,…
এ-বাতাস শ্বাস রোধ করে হতাশার কান্না বয়ে আনে, বয়ে আনে দুঃখের দুর্গন্ধ, সহস্র শোকের কলরব।…
আগে যুক্তি সুন্দর ছিল রেশমী সুতোর মতো, জীবনটাতে প্রেম ও ছিল স্রোতস্বিনীর মতো। সেই সুতোতে…
মনের চোখে কী যে লেন্স দেখে আঁধার খালি, আত্মা যদি বন্দি হয় পেন হারায় কালি।…