এই সংক্রামক ভাইরাস আগে ছিল
এখনও আছে ভবিষ্যতেও থাকবে।
এই ভাইরাস অসিকে বারণ করে খাপ থেকে বের হতে,
নিমেষে হারিয়ে দিতে পারে যুদ্ধে,
এ–ভাইরাসের আক্রমণে দুপা কাঁপে মঞ্চে,
মুখও কথা বলে না –
কর্মবিমুখ মনটা বসে থাকে চুপ।
কল্পনা মিথ্যে ছবি আঁকে,
তাই কখনও চোখ ভূত দেখে রাতে
রজ্জুকে ভুজঙ্গ বলে ভ্রম করে
মিথ্যাটাকে সত্য দেখে।
এই ভাইরাস মাঝে মাঝে হিংসাও ছড়ায়,
সমাজে সম্প্রীতি নষ্ট করে।
এ–ভাইরাস মানুষের ভালো গুণগুলোর
প্রকাশে বিকাশে বাধা দেয়।
এই ভাইরাস মনের ভেতর দুর্গ বানিয়ে ঘাপটি মেরে বসে থাকে।
সেই দুর্গ সাহস করে ভাঙলে
মানবসত্তার পূর্ণবিকাশ ঘটে।
এই ভাইরাস মনের ভয়।
অনেক সোনা অনেক অর্থ ছুঁয়েছি শুঁকেছি অনেক যশের দেহ বেঁধেছি আশ্লেষে, সুখের সৌরভ পাইনি মোটেই…
বাছবিচার না করে শুধু খারাপ কাজে দিয়েছি হাত, আপন লাভে দোষ দেখিনি অপরাধেও জীবনপাত। অনেক…
দোষ আমাদের, দুর্গের দরজা অরক্ষিত রেখেছি অনেকদিন। সাদা বেশে সাধু সেজে চতুর চোরেরা ফতুর করেছে,…
এ-বাতাস শ্বাস রোধ করে হতাশার কান্না বয়ে আনে, বয়ে আনে দুঃখের দুর্গন্ধ, সহস্র শোকের কলরব।…
আগে যুক্তি সুন্দর ছিল রেশমী সুতোর মতো, জীবনটাতে প্রেম ও ছিল স্রোতস্বিনীর মতো। সেই সুতোতে…
মনের চোখে কী যে লেন্স দেখে আঁধার খালি, আত্মা যদি বন্দি হয় পেন হারায় কালি।…